এখন ইকমার্কস কোম্পানি তেও মুকেশ আম্বানি রিলেন্স এর রাজ হবে। রিলেন্স এর জিও মার্ট অনলাইন গ্রসি মার্কেট অনেক তাড়াতাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে।
জিও মার্ট এ আমাজন, Filpkart, বিগ বাস্কেট এর মত বড় বড় কোম্পানি, দের টক্কর দিয়ে যাচ্ছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী অনলাইন গ্রসি স্পেস এ রিলেন্স জিও মার্কেট লিডার হতে পারে। কাজ চলা কালীন 2025 প্রযন্ত জিও মার্ট এর মার্কেট Share মোটা মুটি, 50% এ পৌঁছে যাবে।
জিও মার্ট এ প্রত্যেক দিনের হিসাবে এখন থেকে 2.5 লাখ অর্ডার বুক করা হচ্ছে। অর্ডার এর সংখ্যা অনলাইন গ্রসি সেগমেন্ট এ সব থেকে বেশি।
জিও মার্ট লঞ্চ এর কিছু মাসের মধ্যে। গ্রপারস এর নিজেদের উপস্থিতি বানিয়ে নিয়েছে।
জিও ওইসব এলাকায় ফোকাস করছে যে সব এলাকায় অন্যান্য Ecommerce Company এর দুর দুর কোনো অবস্থান নেই।
অনলাইনে গ্রসি সেগমেন্ট এ আমাজন এর 9টি শেয়ার উপলব্ধ রয়েছে। যেখানে ফ্লিপকার্ট সুপার মার্ট 5 টি শেয়ার। বিগবাস্কেট 26 ও গ্রপারস 30 টি শেয়ার উপলব্ধ রয়েছে। আর সবথেকে বেশি জিও মার্ট 200 টির বেশী শেয়ারে রয়েছে।
অর্থাৎ, জিও মার্ট খুব তারা তারি তাদের বিজনেস এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যত বেশি শেয়ারে জিও মার্ট উপলব্ধ হবে বিক্রি তত বাড়বে।
জিও মার্ট লঞ্চ এর কিছু মাসের মধ্যে দেশের অনলাইন গ্রসি সেগমেন্ট এ গ্রাহক দের পছন্দের জিনিস হয়ে গেছে এটি।
জিও মার্ট App কে Google Play Store এ 10 লাখ এর বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে।
আমাজন ও ফ্লিপকার্ট কে টক্কর দেওয়ার জন্য জিও মার্ট গ্রসি কে ফ্যাশন ও ইলেক্ট্রনিক্স এর অপশন নিয়ে এসেছে।
এখন জিও মার্ট এর ফোকাস ফেস্টিভ্যাল সিজেন গুলি কে ধরে রাখার ক্ষেত্রে রয়েছে। জিও মার্ট তাদের App ও তাদের ওয়েবসাইটে একটা গিফিং Corner Add করেছে যেখানে মিষ্টি, স্নাকস, ইলেকট্রনিক্স, এই সব প্রোডাক্ট এ 50% এর বেশি Discount অফার দিচ্ছে।
জিও মার্ট Festive Season এ Amazon, ও ফ্লিপকার্ট এর মত E-Commerce Company গুলিকে টক্কর দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
এটাও হতে পারে এই ফেস্টিভ্যাল সিজনে JioMart 2 No Ecommerce Company তে এসে পড়তে পারে।
চীন কে ভারত খুব বড় একটা ঝটকা দিয়েছে। জাপান এর দুটি বড় Company চিনের থেকে নিজেদের Manufacture বেস পরিবর্তন করে ভারতে আসছেন।
চীন ছেড়ে ভারত তে আশা এই Company কে জাপান 2 আরব ডলার এর সাবসিটি দেবে।
অর্থাৎ, ভারত ও জাপান মিলে মেনুফেকচার এ চিন এর এই মুনাফা কে শেষ করতে চাইছে।
এরই পেক্ষিতে Toyota-TSusho, Sumida এই দুই Company ভারতে নিজেদের প্লান্ট লাগাবে।
Toyota-TSusho ভারতে পাওয়া এক দুল্লোভ ধাতুর ইউনিট লাগানোর কথা ভাবছে। যেখানে সুমিডা অটো মোবাইল এর পার্টস এর বিজনেস করবে।
সূত্র অনুসারে জাপানি Company ভারতের প্রধান মন্ত্রী মোদী সাথে কথা বলে নিয়েছে। এটা আর্তনির্ভর ভারতের অনেক বড় জয় এর দিক মানা হচ্ছে।
ভারতের জন্য 5 মিলিয়ন ডলার ইকোনমিক এর জন্য এই লক্ষ পূরণ করতে বিদেশি নিবেশ এর দরকার। এর জন্যই Pm Modi সর্বদা বিদেশি কোম্পানি গুলিকে ভারতে আসার জন্য আমন্ত্রণ করছে।
ভারত ও জাপান পুরনো বিজনেস পার্টনার, জাপানের পুরো বিজনেস এ ভারতের ভাগ যথেষ্ট সময়ে শুধু 1.1 % এর মত।
যেহুতু ভারতে জাপানের বিজনেস এর স্থিতি 2.1 এর মত।
এটার থেকে বোঝা যায় যে জাপান ও ভারত তে বিজনেস বাড়ানোর অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। যেটাকে জাপান তাদের খুব বড় ডিল বলে ভাবছে।
চীনে মোটা মুটি 30 হাজার, কোম্পানি রয়েছে। যেখানে তাদের প্রোডাকশন ইউনিট লাগানো রয়েছে। আর সেখানে ভারতে জাপানের স্থিতি, 5100 কোম্পানি রয়েছে।
এখানে জাপান চাচ্ছে যে জাপানের কোম্পানি চিন থেকে সরিয়ে অন্য জায়গায় তাদের ইউনিট বসবে। এর জন্য জাপান পুরো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
অর্থাৎ এটা পরিষ্কার যে জাপান এখন পুরো পুরি চীনের উপর নির্ভর থাকবে না। তাই তারা নতুন বাজার খুঁজছে, তাদের বিজনেস এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
এদিকে ভারতের পক্ষে দুর্দান্ত সুযোগ থাকছে। এই 30 হাজার Company গুলিকে যদি ভারত 10% কমিশন এ ভারতে শিফট করতে দেয়, তাহলে সামনের দিন গুলোতে বড় Manufacturing Company ভারতে থাকবে বলে মনে করা যায়।
বর্তমানে জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন ঘোষণা করেছিল যে তাদের তরফে 10% কমিশন এ যুক্ত হলে , ভারত হাই টেক কোম্পানি গুলোর সাথে যুক্ত হয়ে যাবে।
বর্তমানে , Suzuki গ্রামীণ এলাকায় Traffic কন্ট্রোল করার জন্য একটা IT ট্রাকচার তৈরি করছে। এর সাথে Olympus , HCL Technologies, ডক্টর এর সাহায্য করার জন্য নতুন টেকনিক এ কাজ করছে।
অর্থাৎ ভারতে 5 জাপানি কোম্পানি কাছে বড় সুযোগ। বেশির ভাগ কোম্পানি ভারতে আসলে তাদের অনেক সুবিধে হবে। তাদের দিক থেকে নতুন নতুন টেকনিক তো সামনে আসবেই তা ছাড়াও চিন কে আর্থিক দিক থেকে বড় চোট দিতেও পারবে।
0 Comments