Ads

Today Top 3 Breaking News - Indian Job , Super Computer, Benifits Of Using Smartphone

আজকের সেরা তিনটি নিউজ আপডেট -


চাকরি খবর - Apply Here 

রোজ গার আর সরকারি চাকরি আজকাল সবারই চাই। এর জন্যই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কাজের খবর। এতে আজকে আমরা বলব সরকারি বিভাগে, বাছাই করা আলাদা আলাদা ভ্যাকেন্সি সম্পর্কে।

যেখানে সমস্ত রকম বা যে কোন যোগ্যতার মানুষেরা এতে এপ্লাই করতে পারবে। 


Indian Oil Corporation Limited - Post 57

শুনুন তাহলে প্রথমেই জেনে নেয়া যাক ইন্ডিয়ান অয়েল করপরেশন লিমিটেড এর ভ্যাকেন্সি সম্পর্কে। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট জুনিয়ার কণ্ঠটি এনালিস্ট এর পদে ভর্তির জন্য নোটিশ জারি করেছেন।

এই নোটিফিকেশন 57 টি পদের জন্য জারি করা হয়েছে। এই পদের জন্য এলিজিবল কাইটেরিয়া কথা বলতে গেলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি দরকার পড়ে। আবেদনকারীরা 21 থেকে 26 বছর বয়সের মধ্যে হতে হবে।

এই পদের মধ্যে সিলেকশন লিখিত পরীক্ষার দ্বারা করা হবে। আবেদন করার শেষ তারিখ 7 ই নভেম্বর।

আর www.iocl.com আপনি আবেদন করতে পারেন।


Sports Authority in India - Post 25

স্পোর্টস অথরিটি ইন ইন্ডিয়া তারা তাদের নিজস্ব ভ্যাকেন্সি এর জন্য নোটিফিকেশন জারি করেছেন। এখন তাদের কথায় আসা যাক অর্থাৎ স্পোর্টস অথরিটি ইন ইন্ডিয়া অন্থ্রো প্রো মাট্রিজ ভর্তির জন্য নোটিফিকেশন জারি করেছেন। 

এই নোটিফিকেশন 25 টি পদের জন্য জারি করা হয়েছে। এই পদের জন্য এলিজি বিলের কাইটেরিয়া হলো ফিজিক্যাল এন্ড থ্রো পলিজি , হিউম্যান বায়োলজিতে মাস্টার ডিগ্রী হতে হবে।

আবেদনকারীর বয়স 21 থেকে 40 বছরের মধ্যে হতে হবে। এই পদের জন্য চ্যান শরটলিস্টিং এবং পার্সোনাল ইন্টারভিউর মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে।  

আবেদনের শেষ তারিখ 15 নভেম্বর। 

আর আপনি sportauthorityofIndia.nic.in এ গিয়ে আপনি এপ্লাই করতে পারেন। 


airline - Elite Services Limited 7 Post Only

এয়ারলাইন এলাইট সার্ভিস লিমিটেডের ভ্যাকেন্সি নেওয়ার অ্যাপ্লিকেশন জারি করেছেন। এই পোস্টে চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার ও সিনিয়র ম্যানেজার পদের জন্য নোটিশ জারি করেছেন। এই ভ্যাকেন্সি শুধু মাত্র 7 টি পদের জন্য।

এই পদের জন্য এমবিবিএস বিটেক আইআইটি, CWA, এমবিএ অবশ্যই দরকার।

এই পদের জন্য আবেদন করার বয়স 35 থেকে 56 বছর।

13 ই নভেম্বর এর আবেদনের লাস্ট ডেট। 


আর আপনি www.airindia.in এগিয়ে এপ্লাই করতে পারেন।


যদিও আপনি যদি এই সব পদের জন্য এলিজিবল হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব কম এর মধ্যে এটি এপ্লাই করতে পারবেন এটি আপনার জন্য ভালো সুযোগ রয়েছে।


আর চাকরি পাওয়ার স্বপ্নটিকে সফল করুন।


2. সুপার কম্পিউটার সম্পর্কে জানুন - Know About Supercomputer

বন্ধুরা আপনাদের কম্পিউটার ও সুপারকম্পিউটার মধ্যে কি পার্থক্য আছে সেটা জানতে চান হ্যাঁ আমরা প্রথমে এই টপিক নিয়ে আলোচনা করব।

আপনাদের কম্পিউটারে ক্যালকুলেশন বা গণনা করার জন্য প্রসেসর ইউজ করা হয়, আর একটা সামান্য ব্যাপার যে সব ক্যালকুলেট বা গণনা করার জন্যে প্রসেসর ইউজ করা হয়।

আর যখন কথা আসে যে অনেক বড় কোন ডেটাকে ক্যালকুলেট করার, আর তখন আপনাদের কাছে যেই কম্পিউটার রয়েছে আর সেই কম্পিউটারের যে প্রসেসর রয়েছে সেই প্রসেসর সেই বড় ধরনের ক্যালকুলেট করতে পারবে না।

এখন কথা আছে যে সুপারকম্পিউটার কেন বানানো হয়েছে। সুপার কম্পিউটার এর জন্যই বানানো হয়েছে যে যাতে অনেকগুলো গণনা একবারে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করা যায়।

আরে টার জন্যই ওই কম্পিউটারকে বলা হয় সুপারকম্পিউটার যেটা নরমাল কম্পিউটার করতে পারেনা।

আপনার নর্মাল কম্পিউটারের যে একটি প্রসেসর থাকে আর সুপার কম্পিউটারের শুরু থেকে 60 টি, আর এখন বর্তমান সময়ে তার কোন লিমিট নেই এতগুলি প্রসেসর থাকে।

আপনার যে কম্পিউটারের স্পিড রয়েছে তা মাপা হয় গিগাহার্টস এর মাধ্যমে, কিন্তু সুপার কম্পিউটারের স্পিড মাপা হয় ফ্লোপস এর মাধ্যমে।

এখন কথা আছে এই ফ্লোপস কি ? 

বন্ধুরা ফ্রুটস এর ফুল ফর্ম হচ্ছে ফ্লোটিং পয়েন্ট অপারেশন পার সেকেন্ড। আর এটি হল সুপার কম্পিউটারের স্পিডের গণক যন্ত্র।

শুরুর সময় সুপার কম্পিউটারের স্পিড ছিল মেঘা ফ্লোপস, এরপর গিগা ফ্লোপস, এরপর আর টেরা ফ্লোপস, আর এখন পর্যন্ত বর্তমানে পেটা ফ্লোপস এ সুপার কম্পিউটারের স্পিড মাপা হয়।

আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে সে এতগুলো গণনা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করতে পারবে। 

এখন কথা আছে সুপার কম্পিউটার বানানো কেন হয়েছে ?

কি এমন দরকার পড়লো যে সুপার কম্পিউটার বানাতে হল ? এখানে সুপারকম্পিউটার বাড়ানো হয়েছে অনেকগুলি জটিল গণনা করার জন্য। যদিও জটিল গণনা কম্পিউটার ও করে থাকে। আর যখন কথা হয় পুরো পৃথিবীর ডেটাকে ক্যালকুলেট করার জন্য। তখন দরকার পড়ে সেই সুপার কম্পিউটারের। এখানে পুরো পৃথিবীর যেটা আপনি কোথায় যাবেন ? এক্সাম্পেল হিসেবে আমরা কথা বলতে পারি আবহাওয়া সম্পর্কে - এখানে অনেকগুলি বিষয় থাকে যেগুলিকে ক্যালকুলেট করতে হয় । এই সব ধরনের ডেটা গুলিকেই ক্যালকুলেট করার জন্য এই সুপারকম্পিউটার গুলিকে তৈরি করা হয়। 

আমরা যদি একটু এগিয়ে যাই তাহলে এই সুপারকম্পিউটার গুলিকে তৈরি করা হয় নিউক্লিয়ার তোর জন্যই। আরেকটু এগিয়ে গেলে পুরো ইন্ডিয়াতে যে নেটওয়ার্ক সার্ভিস প্রোভাইডার রয়েছে সেগুলি ক্যালকুলেট করার জন্য সুপার কম্পিউটারের দরকার পরে।

অনেক ক্ষেত্রেই সুপারকম্পিউটার দরকার পড়ে।

কিন্তু কথা হলো ভারতে সুপার কম্পিউটার কিভাবে এলো ?

ভারতে এর দরকার কেন পড়লো ? এর গল্পটার 980 সালে শুরু হয় তখন থেকে ভারতের কাছে কোন সুপার কম্পিউটার ছিল না। ভারত পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর কাছে নির্ভর থাকতো। বর্তমান সময়ে আমেরিকা ও চীনের কাছে সবচেয়ে ভালো উন্নত মানের সুপারকম্পিউটার রয়েছে।

একদিকে সুবিধা রয়েছে এই দেশগুলি বিভিন্ন দেশে সুপার কম্পিউটারের সুবিধা বা সার্ভিস প্রোভাইড করে থাকে। কিন্তু হাজার 1980 দশকে ভারতের কাছে নিজস্ব কোন সুপার কম্পিউটার ছিল না। তারপর ভারত-আমেরিকার থেকে সুপার কম্পিউটার কেনার জন্য আমেরিকার এক কোম্পানি যার নাম ক্রে যে কোম্পানি সবচেয়ে বেশি সুপার কম্পিউটার বানিয়েছে আর সার্ভিস প্রোভাইড করে থাকে। ওই কোম্পানির সাথে ভারত যোগাযোগ করেছিল। কিন্তু প্রবলেম একটাই ছিল যে আমেরিকার সরকার সেই কোম্পানিকে ভারতে এক্সপোর্ট করতে দেয়নি। তার একটাই কারণ ভারত হাজার 1974 সালে তাদের প্রথম পরমাণু পরীক্ষা করেছিল। আর আমেরিকা চেয়েছিল যে ভারতের কাছে নিজস্ব সুপারকম্পিউটার থাক। আর যার মাধ্যমে ভারত যাতে আর নিউক্লিয়ার কোন কিছু বানাতে না পারে। আমেরিকা সরকার ভারতকে সুপারকম্পিউটার দেওয়ার কথা মানা করে দেওয়ায় ভারত ভেবে নিয়েছে ভারতের স্বদেশী সুপারকম্পিউটার তারা বানাবে। আর যেটার জন্য অনেকগুলি ডেভলপার একসাথে মিলে কাজটি করবে। আর এর জন্য সিডেক তৈরি করা হয়েছিল। আরএই সি ডেকের ডিরেক্টর Vijay Pandurang bhatkar এর নেতৃত্বে প্রথম স্বদেশী সুপারকম্পিউটার বানানোর কাজ চলছিল। এর জন্য বিজয় ভাটকার 3 বছর সময় ও 30 ক্রোর আকার Fund নিয়েছিল।

আর ঠিক সনু 1990 এ সুপার কম্পিউটারের প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছিল। আর এই কম্পিউটারের নাম ছিল পরম 8000 । পরম একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ হলো সুপ্রিম। আর এই কম্পিউটার পুরো দুনিয়ার মধ্যে টপ দুই নাম্বারে ছিল। যদিও নাম্বার 1 এর মধ্যে আমেরিকার সুপারকম্পিউটার ছিল। তবু ভারত পুরো দুনিয়াকে পিছনে ফেলে নাম্বার 2 এ এসেছিল। 

তো পরম 8000 ভারতের প্রথম স্বদেশী সুপার কম্পিউটার। বর্তমানে ভারতের কাছে যে সুপারকম্পিউটার রয়েছে তার নাম হচ্ছে পরম ঈশান। সুপার কম্পিউটার আবহাওয়া দপ্তর, স্পেস সায়েন্স সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, সবকিছুতেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।  


3. মোবাইল ফোন ব্যবহারে স্টুডেন্টদের সুবিধা।

বর্তমানে মোবাইলে চাহিদা বেড়েই চলেছে তাই এখনকার দিনে প্রত্যেকটা স্টুডেন্টদের কাছে একটা করে স্মার্টফোন রয়েছে আর স্মার্ট ফোন মানুষকে যেরকম স্মার্ট করে তুলছে তেমনি মানুষকে বিপদে ফেলছে। স্মার্টফোনের দুটো দিক রয়েছে 1. ভালো কাজের জন্য আর 2. খারাপ কাজের জন্য।

সহজ-সরল ভাবে বলতে গেলে মোবাইল আপনাকে খারাপ রাস্তা দিয়ে নিয়ে যেতে পারে , আবার আপনাকে ভালো রাস্তা দিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

এখন ধরুন এক্সাম্পল হিসেবে আপনি পড়াশোনা করেছেন আপনার কোন একটি শব্দের মানে খুঁজে পাচ্ছেন না ? তো আপনি সাথে সাথে মোবাইলে কোন একটি অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করুন বা গুগলের সার্চ দিন আপনি সেই শব্দটির অর্থ বা মানে পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি স্মার্ট ফোন ব্যবহার না করে কোন বইয়ের মধ্যে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন তাহলে আপনাকে ওই শব্দটি বের করতে অনেকক্ষণ সময় লেগে যেতে পারে। আপনার ওই কাজটি বই এক ঘন্টায় করবে আর স্মার্টফোন আপনাকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই সেই প্রবলেমটা সলভ করে দেবে।

আপনি এইসব কাজের জন্য মোবাইল ফোন ইউজ করতে পারেন। আপনার যদি কোন টপিক বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে আপনি গুগলে সার্চ করবেন এবং গুগোল আপনাকে সেই টপিকটি সম্বন্ধে এটুজেট খুব সহজ-সরল ভাবে জানিয়ে দেবে। এর পরও যদি আপনার বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে আপনি ইউটিউবে সার্চ করতে পারেন ইউটিউবে সেই টপিকে কোনো-না-কোনো ভিডিও আপনি পেয়ে যাবেন না আপনাকে বুঝতে অনেকটাই সাহায্য করবেন।

আমার মতে আপনার কাছে যদি স্মার্টফোন থাকে তাহলে আপনার টিউশন পড়ানোর দরকার নেই। আপনারা ইউটিউবে সার্চ করে দেখতে পারবেন সেই সব বিষয়গুলো যেসব বিষয়ে আপনার বুঝতে অসুবিধা হয়। তাই শুধু শুধু টিউশনি গিয়ে টিচার কে টাকা দিয়ে পড়ার কোন দরকার নেই।

এইসব কাজের জন্য যদি আপনি স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনি ঠিক ভাবেই চলছেন অর্থাৎ এটি আপনাকে সঠিক রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর স্মার্ট ফোন আপনাকে অনেককেই সাহায্য করবে অনেকদূর এগিয়ে যেতে, আপনাকে গ্রোথ করবে।

অথবা আপনি যদি স্মার্টফোন নিয়ে সারাদিন কোন কিছু না করে শুধু হোয়াটসঅ্যাপ ফেসবুক টুইটার ইনস্টা এবং সারাদিন আপনি কমেডি ভিডিও দেখছেন, গেম খেলছেন, এগুলি হল মোবাইলের ব্যবহারের খারাপ দিক। 

এগুলো যদি আপনি সারাদিন করে থাকেন তাহলে আপনি ভুল রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন। হ্যাঁ এটা মারা যাচ্ছে স্মার্টফোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস যেটা আপনাকে অনেক সাহায্য করে। আজকাল সকলের কাছে স্মার্টফোন রয়েছে। সে যেই হোক না কেন স্টুডেন্ট হোক বা কোন কর্মরত ব্যক্তি হোক। সকলের কাছে স্মার্টফোন কমন ব্যাপার।

স্মার্টফোন সকলের কাছে রাখা প্রয়োজন কিন্তু সবকিছুর একটা লিমিট থাকে নির্দিষ্ট একটি টাইম ফিক্সট করে রাখবেন যে কখন ফোন নিয়ে কি করবেন।

সবকিছু র অতি রিক্ত ব্যবহার কিন্তু খারাপ হয়। তাই হোয়াটসঅ্যাপ ইউজ করেন ফেসবুক ইউজ করেন ইনস্টা ইউজ করেন কিন্তু একটি নির্দিষ্ট টাইমে কারণ নিজের গোল থাকা দরকার যে প্রথমে পড়াশোনা করে তারপর এসব করবেন। প্রথমে পড়াশোনা করেন তারপর ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ তারপর না হয় ফোন নিয়ে বসবেন। 

আপনাকে সবকিছুর একটা ব্যালেন্স বানিয়ে করতে হবে। ভালো স্টুডেন্ট তারাই হয় যারা সবকিছুকে ব্যালেন্স করে চলে। আর মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন ভালো কাজের জন্য। আপনার যে কাজটা করতে প্রবলেম হচ্ছে সেটা কিভাবে খুব সহজে করা যায় সেটার ভিডিও দেখুন আর্টিকেল পড়ুন, কোন কিছুর মানে খুঁজে পাচ্ছেন না সেটা সার্চ করুন বা ডিকশনারি তে দেখতে পারেন। 

এছাড়া অনেক কিছু পারপাস রয়েছে যেগুলি আপনাকে অনেকটাই হেল্প করবে স্মার্টফোন। আমার মতে ছাত্রদের মোবাইল ফোন ইউজ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু মোবাইল ফোন ইউজ করে সেটা ভালো কিছু করতে হবে।

আর আপনারা যদি স্মার্টফোনে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন বা গেম খেলে থাকেন তাহলে সেটাও করুন কিন্তু প্রথমে আপনাকে আপনার প্রাইমারি জিনিসগুলোকে মেইনটেইন করতে হবে। যেমন আপনার পড়াশোনাটা। 

আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে আমার নিজের মতো করে আমি এটি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম। যদি এটি ভাল লেগে থাকলে তো অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের বন্ধুদের সাথে যারা বেশি স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে থাকে।

Post a Comment

0 Comments