ভারতীয় শেয়ারবাজারে এ কিছু মাসে খুব তাড়াতাড়ি আইপিও লঞ্চ হয়ে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলি বড় টাকার মূলধন জমা করেছেন।
এর সাথেই IPO অনেক ভালো রেসপন্স পাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে এখন ভারতীয় কম্পানি গুলি আইপিওর মাধ্যমে ভারতীয় শেয়ার বাজারেই না তারা এখন বর্তমানে বিদেশের বাজারগুলিতে ও ধামাল করছে।
হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন বালমাঠ আমেরিকার শেয়ারবাজারে ফ্লিপকার্টের আইপিও এর যোজনা তে কাজ করছে। কম্পানি ফ্লিপকার্টের IPO থেকে 10 আরব ডলার অর্থাৎ 73.93 হাজার টাকার ফান্ড জুটানোর কথা ভাবছে।
এর জন্য বোলমাঠ তার গোল্ডম্যান Sachs কে কনসালটেন্টের এর মধ্যে নিয়োগ করেছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী Walmart ফ্লিপকার্টে নিজেদের 25 % ভাগ বিক্রি করে দেবে।
সূত্র অনুযায়ী কম্পানি আইপিওতে খুব দ্রুত গতিতে কাজ করছে। যদিও করো না মহামারীর কারণে এই প্রক্রিয়াটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অনেকটা দেরি হয়েছে। কিন্তু এরপরেও এই ই-কমার্স কম্পানি এর সেক্টর এর ডিমান্ড এ অনেকটা সুবিধা দেখতে পাওয়া গেছে।
এটা নিয়ে দেখতে পাড়া খবর গুলো তে গোল্ডম্যান সার্চ ও ওয়ালমার্ট এর তরফ থেকে সেরকম কোনো প্রতিক্রিয়া সামনে আসেনি।
আপনাদের জানিয়ে দেই যে ফ্লিপকার্ট এ 80.3 % ভাগ ওয়ালমার্টের কাছে রয়েছে। আর অন্যদিকে 5.21% ভাগ , চাইনিজ গেমিং কম্পানি tencent এর কাছে রয়েছে।
এর সাথে কোম্পানি ফাউন্ডার বিন্নি বানচালের কাছে 1 দশমিক 45 শতাংশ ভাগ রয়েছে।
এর সাথেই যদি আইপিও এর প্ল্যান সফল হয় তাহলে যে কোন ভারতীয় কোম্পানি বিদেশের বাজারে সব থেকে বড় লিস্ট এর মধ্যে থাকবে।
যদি ফ্লিপকার্ট এর সাথে ওয়ালমার্ট সম্পর্ক এর কথা বলা হয় তাহলে ওয়াল মার্ট 2018 তে 16 আরব ডলার টাকা ফ্লিপকার্ট থেকে অধি গ্রহণ করেছেন। এর সাথেই ওয়ালমার্ট 77 শতাংশ ভাগ নিয়েছে।
কম্পানি 2020 তে ফাইন্যান্সিং রাউন্ডে 1.2 আরব ডলার নতুন নিবেসে , ফ্লিপকার্ট নিজের ভাগ বাড়িয়ে 82% করে নিয়েছিল।
ভারতীয় ফরেনসিক রিসার্চ অনুযায়ী 2020 তে ফেস্টিভ সিজন এ 4.8% আরব ডলারের গ্রোথ করেছেন। অর্থাৎ GVM জেনারেট করেছিল।
ভারত অনলাইন মার্কেট এর বেশিরভাগ অংশ ধরে রেখেছে এবং তা বেড়েই চলছে, এই মহামারীর সময় থেকেই মানুষের ঘরে বসে থেকেই অনলাইন শপিং করছে। আর মানুষেরা এখন বর্তমানে অনলাইন শপিং করাটাই বেশি পছন্দ করে থাকেন।
এর সাথে যদি ভারতীয় কোম্পানি ফ্লিপকার্ট এর বিদেশি শেয়ার মার্কেটে আইপিও আসে তবে ওয়ালমার্টের জন্য এটি খুব বড় সফলতা হবে।
0 Comments